খাদ্য মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ অনুযায়ী, মেসার্স সাইরাম ইন্টারন্যাশনাল ৬ হাজার টন, হিলি ইমপেক্স ৪ হাজার টন, শরিফুল ট্রেডার্স ৭ হাজার টন, রেনু কনস্ট্রাকশন ১৫ হাজার টন এবং আল আকিফ ট্রেডার্স ২ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি পেয়েছে। সারাদেশে মোট ১০২টি প্রতিষ্ঠানকে ৪ লাখ ২৫ হাজার টন সেদ্ধ ও ১ লাখ ৬২ হাজার টন আতপ চাল আমদানির অনুমতি দেয়া হয়েছে।
হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারক মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, চাল আমদানিতে ৬২ দশমিক ৫ ভাগ শুল্ক থাকায় এতদিন ভারত থেকে আমদানি বন্ধ ছিল। এখন সরকার শুল্ক প্রত্যাহার করে আমদানির অনুমতি দিয়েছে।
আমদানিকারকরা জানান, অনুমতি পেলেই তারা এলসি খুলে চাল আমদানি শুরু করবেন। ভারতের বাজারে চালের দাম কম থাকায় দেশের বাজারে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে শর্ত হিসেবে চাল আমদানি করে ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে বাজারজাত করতে হবে এবং প্যাকেট বদলানো যাবে না।
এমআই